Post Corner

তাফসীর বিভাগের ভাইভার সম্ভাব্য প্রশ্ন ও উত্তর

১. তাফসীর ও তাবীল এর মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ “তাফসীর হচ্ছে নিশ্চিত দৃঢ়তার সাথে বলা যে, এ শব্দের অর্থ এটাই। আর আল্লাহ্‌ তা’আলা এ অর্থই বুঝিয়েছেন। এরুপ কাথার পেছনে নিশ্চিত দলীল মওজুদ থাকলে তা সঠিক। আর না হলে তাকে বলা হবে “নিজস্ব অভিমতে তাফসীর”। এরুপ তাফসীর নিষিদ্ধ। অপর দিকে একটি শব্দে মত বিভিন্ন অর্থের সম্ভবনা পওয়া যায় সেগুলো থেকে অনিশ্চিতভাবে একটি অর্থ প্রাধান্য দেওয়াকে বলে তাবীল।”
– ইমাম আবূ মানসূর মাতুরীদী রা.

তাফসীরে রুহুল মা’আনীর ভূমিকায় বলা হয়েছে- “ক্রম-বিন্যাস ও ইবারত(রচনা) থেকে যে অর্থ স্পষ্ট নির্গত হয় তা বর্ণনা করাকে তাফসীর বলে। আর ইবারত থেকে সে অর্থ ইঙ্গিতে বুঝা যায় তা বর্ণনা করাকে তাবীল বলে”।

পরবর্তী যুগের উলামা ও ফকীহ্‌গণ বলেনঃ কোন দলীলের ভিত্তিতে কোন শব্দের বলিষ্ট অর্থ ছেড়ে দুর্বল অর্থ গ্রহণ করাকে তাবীল বলে।

২. তাফসীর কত প্রকার?

উত্তরঃতাফসীর দুই প্রকার। যথা- (১) তাফসীর বির-রিওয়ায়াহ। এটাকে তাফসীর বিল-মা’ছূরও বলে। (২) তবফসীর বিদ-দিরায়াহ। এটাকে তাফসীর বির-রায়ও বলে।

৩. তাফসীর করার জন্য কোন কোন বিষয়ে জ্ঞান থাকা আবশ্যক?

উত্তরঃ কুরআন বিজ্ঞানের মহাজ্ঞানী আল্লামা ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূতী রহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘সঠিকভাবে কুরআন মাজীদের অর্থ ও তাফসীর বুঝার জন্য পনের রকমের জ্ঞানে পারদর্শী হতে হয়। যথা,
১)আরবী ভাষা,
২)ব্যাকরণ,
৩)ইলমে ছারফ,
৪)ইলমে ইশতিকাক,
৫)ইলমুল বায়ান,
৬)ইলমে বাদী‘,
৭)ইলমুল কির‘আত,
৮) ইলমু উসূলিদ্দীন,
৯) ইলমু উসূলিল ফিকহ,
১০)আসবাবে নুযূল,
১১)কাসাস বা ঘটনাবলী,
১২)নাসেখ ও মানসূখ,
১৩)ইলমে ফিকহ,
১৪)ইলমুল হাদীস এবং
১৫)ইলমে লাদুনী।

৪. মুফাসসিরদের স্তর কয়টি ও কি কি

উত্তরঃ মুফাসসিরদের স্তর ৯ টি,
১ম স্তর – সাহাবীগণ, ইবনে আব্বাস, আবু বকর, আলী, আয়েশা (রাঃ) প্রমুখ।
২য় স্তর – তাবেয়ীগণ, মুজাহিদ, আতা, ইকরামা, তাউস (রঃ) প্রমুখ।
৩য় স্তর – তাবে’তাবেয়ীগণ, সুফিয়ান ইবনে উয়াইনা, অকী ‘ ইবনে জারাহ, প্রমুখ।
৪র্থ স্তর – আবু জাফর মুহাম্মদ ইবনে জারীর তাবারী প্রমুখ।
৫ম স্তর – আবু আব্দুর রহমান, আবু ইসহাক আহমেদ প্রমুখ।
৬ষ্ঠ স্তর – জামাখশারী, মুহাম্মদ বিন ওমর, আবুল কাশেম হোসাইন প্রমুখ।
৭ম স্তর – আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ ফখরুদ্দীন রাজী, বায়যাবী প্রমুখ।
৮ম স্তর – আবুল বারাকাত আব্দুল্লাহ ইবনে আহমদ, ইসমাইল ইবনে ওমর প্রমুখ।
৯ম স্তর – জালালুদ্দীন মহল্লী, জালালুদ্দীন সুয়ূতী প্রমুখ।

এছাড়া আধুনা স্তরে শাহ ওয়ালি উল্লাহ দেহলভী, ছানা উল্লাহ পানিপথী, শাহ আব্দুল আজিজ প্রমুখ।

৫. প্রথম মুফাসসির কে?
উত্তরঃ হযরত মুহাম্মদ (সঃ)

৬. রয়সুল মুফাসসির কে?
উত্তরঃ আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) (হিবরুল উম্মাহ্) যাকে রইসুল মুফাস্‌সিরিন বা সাইয়্যিদুল মুফাস্‌সিরিন (তাফসিরকারকদের প্রধান) বলা হয় ।

৭. আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর তাফসিরের নাম কি?
উত্তরঃ তানওয়ীর আলমিকবাস মিন তাফসীর ইবন আব্বাস ।

৮. আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর জন্য নবী (সঃ) কি দেয়া করেছিলেন?

উত্তরঃ নবী (সঃ) এই বলে দোয়া করেন – اللَّهُمَّ فَقِّهْهُ فِي الدِّينِ وَعَلِّمْهُ التَّأْوِيلَ (আল্লাহুম্মা ফাক্কিহহু ফিদ্দিন ওয়া আল্লিমহুত তাবিল) অর্থাৎ- ” হে আল্লাহ! আপনি তাকে দ্বীনের প্রজ্ঞা দান করুন এবং তাকে তাফসিরের অগাধ জ্ঞান দান করুন !

The Story of Two Pots

Long long ago, They lived a hard-working artisan by the name V. Maya.

He used to carry water to his landlord’s house in the two pots that are tied on either side of a log.

One-pot was leaking while the other pot was perfect.

One day, V. Maya was carrying water, the perfect pot said to the leaking pot.
ha ha ha

You are broken and of no use to the owner.

You waste more than half of how much water he carries.

I am more useful, I am more helpful to him than you are.

I am superior to you.

The perfect pot felt graters all the time and it’s be little the leaking one and so the little pot felt very bad that it is not being able to be useful to Miya.

It bet ashamed that it cannot carry water like the perfect pot.

One day, when Miya was carrying water like always the leaking pot said to him.

Do you V. Maya please exchange me for a better one.

He said, but why?

It continued saying, I am Not able to carry all the water the crack in me are leaking get.

I am a burden to you and I am of no use.

V. Maya understood its misery.

He said, don’t feel bad look at the flaws lying next to you.

The pot turns to excite with curiosity.

It was very thrilled about seeing them
then V. Maya says…
if you observe it those blasts are only on your side and not on the other side when I am carrying water.

I’ll make sure that the water you are leaking is going to those flowers.

It means that you are only watering those plots which are you still prayers.
if it wasn’t for you and the water unique there would be no glass to offer to God.

Do you see how useful you are now?
The leaking pot Thanked V. Maya.
The perfect pot heard the talk and felt very sorry for its behavior.
It apologized to the leaking pot saying…
Forgive me, my friend.

I insulted you by stressing your weakness.
I realize my mistake.
V. Maya heard it all answered you are both useful to me when you are together let’s stick with each other and work happily ever after.

A lesson to learn, we should not bail it in anyone by making fun of their weaknesses.
we can only help one another and grow stronger to get.

Shab-e-Barat

Shab-e-Barat means the night of forgiveness or Day of Atonement. Every year, Shab-e-Barat is observed on the night between the 14 and 15 of Sha’aban, the eighth month of the Islamic calendar. The night of mid-Sha’aban is known as Laylat al-Bara’ah. Shab-e-Barat is an important holy night for Muslims. Shab-e-Barat is a public holiday.

On this night Allah said: “Who wants forgiveness, I will forgive you. Who wants food, I will provide food“. Allah said this over again and again until Fajr.

Is there no one asking forgiveness that I may forgive them? Is there no one asking sustenance that I may grant them sustenance? Is there no one under trial that I may relieve them? It goes on like that until dawn rises. Hadith: Ibn Majah, Iqama, 191.

The festival of Shab-e-Barat is celebrated with pomp and enthusiasm by Muslims all over the world. In various places, it is a common practice to offer prayers to Allah for forgiveness on behalf of the deceased. This is why people also visit the graves of their loved ones and offer prayers.

Some people also fast on the day after the Shab-e-Barat night, while others hand out food and gifts to their neighbors and the poor.

Coronavirus “COVID 19”

Coronavirus is the name of a virus. It is called “COVID 19” or “novel Coronavirus”. Coronavirus is an RNA virus. It is one kind of flu virus. recently it is discovered at Wuhan in China. Now it is pandemic. At this time, there are 10,55,823 people affected and 55,737 people dead in the world.

Coronavirus disease is an infectious disease caused by Coronavirus. The disease causes respiratory illness (like the flu) with symptoms such as a cough, fever, and in more severe cases, difficulty breathing.

There’s currently no vaccine to prevent coronavirus disease (COVID-19).

Prevention is better than cure. So, We can protect yourself by washing hands frequently, avoiding touching face, and avoiding close contact (1 meter or 3 feet) with people who are unwell.

শহুরে যানজট নিয়ন্ত্রন ও অটো রিক্সা নিষিদ্ধে চর্যাচর্যবিনিশ্চয়

অটোরিক্সা বন্ধে (নিষিদ্ধে) যানজট কতটা কমবে?

এই ২০/২১ সালে সুযোগ থাকা স্বত্তেও কে বা কারা গা ঘামিয়ে পা দিয়ে রিক্সা চালাবে?

দ্রুত গতির গাড়ী থাকতে কেবা উঠতে চাইবে এই রিক্সাতে?

ভ্যান বা অটোভ্যান থাকা সত্তেও কয়জন ওঠেন ভ্যান বা অটোভ্যানে?

অনেকে সুদে লোন নিয়ে জীবিকার জন্য অটোরিক্সা, ইজিবাইক, মাহিন্দ্র কিনে চালাচ্ছেন। অটোরিক্সা বন্ধে (নিষিদ্ধে) তাদের পেটে কি লাথি মারা হবে না?

অটোরিক্সাতে নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থার অজুহাতে বন্ধের (নিষিদ্ধে) কথা হচ্ছে যাতে র্দূঘটনা ও যানজট এড়ানো যায়। কিন্ত সেটা কতটা কর্যকর হবে?

 

এটা সত্য যে, অটোরিক্সা, ইজিবাইক, মাহিন্দ্র চলাচলে বেশ কিছু বেকারের কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়েছেন। সেই সাথে শহুরে এলাকায় কিছুটা হলেও চুরি, ছিনতায় সহ অপরাধ মূলক কাজ কমে গেছে এটাই বাস্তবতা।

কিন্তু, থ্রী হুইলার অটোর (বেবি টেক্সি) মতো অটোরিক্সা, ইজিবাইক, মাহিন্দ্র যনজট ও পরিবেশ ইস্যুতে নাকের ডগায় বিষ ফোঁড়ার রূপ ধারন করবে।

 

যদি নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা এমন হয় যে,

(১) অটোরিক্সাতে গতি নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থার জন্য অটোরিক্সাতে এমন সার্কিট সংযুক্ত করা যাতে সর্বোচ্চ ৮/১০ কিঃ মিঃ/ঘন্টা বেশি গতিবেগ হলে স্বয়ংক্রিয় ভাবে মটর বন্ধ হয়ে যাবে ও গতি নিয়ন্ত্রিত হবে।

(২) শহর কেন্দ্রীক (ধরূন খুলনা শহরের সোনাডাঙ্গা, শিববাড়ী, ডাকবাংলা, টুটপাড়া, রয়েল, ময়লাপোতা) কিছু অ্যাপ ভিত্তক বাইসাইকেল (পরীক্ষা মূলক ৫০০) দেয়া হল। যাতে সহজে, দ্রুত ও স্বল্প খরচে যাত্রীরা গন্তব্যে পৌছাতে পারে।

(৩) ফুলতলা থেকে রূপসা প্রায় ৩০ / ৩২ কিঃমিঃ রূটে আধুনিক ১০ টা (পরীক্ষামূলক) বাস (নির্দ্দিষ্ট স্টপেজে থেমে) নিয়মিত চলাচল করবে।

***সবগুলোই সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক নিয়ন্ত্রীত হবে।***

তাহলেই যানজট ও র্দূঘটনা এড়িয়ে সাধারণ যাত্রীরা নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবে, পরিবেশ দূষণ অনেকাংশে হ্রাস পাবে এবং অটোরিক্সা, ইজিবাইক, মাহিন্দ্র থেকে যাত্রীদের আস্তে আস্তে নির্ভশীলতা কমে যাবে । সেই সাথে অটোরিক্সা চালকরা সময়ের সাথে তাদের পেশা পরিবর্তন করবে।

লগ(LOG) এবং লন(LN) কি?

লগ(LOG) এবং লন(LN) কি?

গণিতের অনেকগুলো অপারেটরের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটিঅপারেটর হচ্ছে “লগ(log)”

কিন্তু, লগ দ্বারা আসলে কি বোঝায়?

“লগ এর ভিত্তি” বা “লগ এর বেইজ” কথাটির মানে কি?

আর, লগ(log) এর সাথে লন(ln) এর ই বা কি সম্পর্ক?

লগ কি?

এক কথায় বলতে গেলে, লগ(log) হচ্ছে এমন একটি অপারেটর যার কাজ অনেক বড় বড়সংখ্যাকে ছোট করে দেয়া। আর লগের এই ছোট মান দ্বারা সেই বড় মানটি বের করে ফেলা সম্ভব। যেমনঃ একটি সংখ্যা ১,০০,০০,০০০ ধরে নেয়া যাক। এখন আমরা ১০ ভিত্তিক একটি লগ নিলাম এবং আমাদের সংখ্যাটিকে সেই ১০ ভিত্তিক লগের ভেতর ফেলে দিলাম। তাহলে, আমাদের মান আসবে মাত্র ৭! কিভাবে হল?- সেটাই এখন দেখার বিষয়!

লগ(LOG) বা লন(LN) লেখার নিয়ম

প্রথমেই যেটা জানা দরকার তা হল, “লগের ভিত্তি” বা “লগের বেইজ” ছাড়া কিন্তু লগ কখনই কাজ করতে পারে না। তাই প্রতিটা লগে অবশ্যই এর ভিত্তি বলে দেয়া থাকতে হবে। আর এই ভিত্তি থাকে log এর g অক্ষরের গোঁড়ায়। যা লগের বেইজ লেখার স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম। লগের বেইজ লেখা শেষ। এবার যেই সংখ্যাকে আমরা ছোট করতে চাই, সেই সংখ্যাকে লিখতে হবে “লগের বেইজ” এর ঠিক উপরে। যেইভাবে আমরা সাধারণত কোন সংখ্যার উপর “power” বা “to the power” বা “ঘাত” লিখে থাকি সেইভাবে।

লন(ln) এর ক্ষেত্রে কোন বেইজ লিখতে হয় না। কারণ, লন দ্বারা e ভিত্তিক লগকে বোঝায়। তাই, লন(ln) এ শুধুমাত্র input দিতে হয়।

এখানে, আমরা যাকে “input” বলছি, একে গণিতে “argument” বলা হয়। আমরা আমাদের বোঝার সুবিধার জন্যে input বলছি। 

‘লগের ভিত্তি’ বা ‘লগের বেইজ’ কি?

লগ বুঝতে গেলে সবসময় যেই কথাটি মাথায় রাখা দরকার সেটি হল, লগ সর্বদা “power” বা “to the power” বা “ঘাত” নিয়ে কাজ করে। আর ‘লগের ভিত্তি’ বা ‘লগের বেইজ’ মূলত সেই কাজটি পরিচালনা করে থাকে। কোন লগারিদম বা লগের অংকে input এ একটি সংখ্যা দেয়া হয়। লগের কাজ হল সেই সংখ্যাকে লগের বেইজ এর “power” বা “to the power” বা “ঘাত” হিসেবে প্রকাশ করা। যা হচ্ছে ঐ লগের ফলাফল। অর্থাৎ, লগের ফলাফল হচ্ছে বেইজ এর “power” বা “to the power” বা “ঘাত”

যেমনঃ প্রথমে আমরা ১,০০,০০,০০০ সংখ্যাটি input হিসেবে ধরে নিয়েছিলাম এবং লগের ভিত্তি বা বেইজ হিসেবে নিয়েছিলাম ১০ কে। যার ফলে এই লগের ফলাফল আসে ৭. এখন একটু লক্ষ্য করা যাক। আমরা যেই সংখ্যা নিয়েছিলাম সেখানে শুন্য ছিল ৭ টি। আবার, লগের ভিত্তি হিসেবে নেয়া ১০ এর “power” বা “to the power” বা “ঘাত” যদি ৭ হয়, তবে তার মান হয় ১,০০,০০,০০০. অর্থাৎ, কোন সংখ্যাকে যদি ১০ ভিত্তিক একটি লগের মেশিনের মধ্যে ফেলা হয়, তাহলে সেই লগের মেশিন ঐ সংখ্যাটিকে ১০ এর “power” বা “to the power” বা “ঘাত” হিসেবে তৈরি করবে এবং তা ফলাফল হিসেবে প্রদর্শন করবে।

একইভাবে, ১০ ভিত্তিক লগের মান ২৩ বলতে বোঝায়, ১০ এর “power” বা “to the power” বা “ঘাত” হচ্ছে ২৩. এবং সংখ্যাটি হচ্ছে ১,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০০

এইভাবে কোন বড় সংখ্যাকে লগের মাধ্যমে ছোট করে ফেলা সম্ভব।

বাস্তব জীবনে লগের ব্যবহার

বাস্তবে আমরা অনেক কাজেই লগ ব্যবহার করে থাকি। যেমনঃ ভূমিকম্প মাপার মেশিনের নাম হচ্ছে “Richter magnitude scale” বা আমরা শুধু “রিক্টার স্কেল” বলে থাকি। এই স্কেল মূলত ১০ ভিত্তির লগ নিয়ে কাজ করে। রিক্টার স্কেল যখন ভূমিকম্পের মাত্রা ৬ দেখায়, তখন এর মান হচ্ছে 10^6. অর্থাৎ, ১০০০০০০. আবার যখন এই স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ৭ দেখায়, তখন এর মান হচ্ছে 10^7. অর্থাৎ, ১০০০০০০০. দেখা যাচ্ছে, ১০ ভিত্তিক লগের মান ১ বেড়ে গেলে, এর মান আসলে ১ বাড়ে না। এর মান বেড়ে যায় ১০ গুণ! তাই, আমরা যখন শুনি যে, গতবারের তুলনায় এবারের ভূমিকম্পের মাত্রা ১ বেশি, তখন আমরা চমকে যাই এবং একে অনেক গুরুতর মনে করি। এর কারণ হচ্ছে, এই মানটা লগে প্রকাশিত। যার ফলে এর মান ওই লগের বেইজ পরিমাণ গুণ বেড়ে যায়।

লন(LN) কি?

লন(ln) আসলে একটি লগারিদম বা লগ। লগের বেইজ যখন e হয় তখন সেই লগারিদমকে লন(ln) বলে। একে আলাদা একটি নামে ভূষিত করার কারণ হচ্ছে e. এই e হচ্ছে পাই-এর মতই একটি ধ্রুবক। e এর মানঃ 2.71828182845904523536028747135266249775724709369995……..

লাল শাকের খাদ্য উৎপাদন কৌশল

গাছের পাতায় ৩ ধরণের পিগমেন্ট থাকে- ক্লোরোফিল, ক্যারোটিনোয়িড এবং অ্যান্থোসায়ানিন। এর মধ্যে সালোকসংশ্লেষণে ক্লোরোফিল মূল ভূমিকা পালন করে এবং বাকি দুটো সহায়ক হিসেবে কাজ করে।

ক্লোরোফিল সূর্যের আলো থেকে লাল এবং নীল আলো শোষণ করে। তাই পাতায় ক্লোরোফিলের আধিক্য বেশি হলে এর রঙ আমাদের চোখে সবুজ হিসেবে ধরা দেয়।

ক্যারোটিনয়েড নীলচে-সবুজ এবং নীল রঙ শোষণ করে। পাতায় এর আধিক্য বেশি হলে পাতার রঙ আমাদের নিকট হলুদ বা হলদে-কমলা মনে হয়।

অ্যান্থোসায়ানিন নীলনীলচেসবুজ ও সবুজ রঙ শোষণ করে, এর আধিক্য বেশি হলে পাতার রঙ লাল বা বেগুনী মনে হয়।

লাল শাকে অ্যান্থোসায়ানিনের পরিমাণ ক্লোরোফিল বা ক্যারোটিনয়েডের চেয়ে বেশি থাকে, তাই এটি লাল। ক্লোরোফিল যেহেতু আছে তাই সালোকসংশ্লেষণ স্বাভাবিকভাবেই চলে। অর্থাৎ লালশাক অন্যান্য গাছের মতই খাদ্য প্রস্তুত করে।

paragraph for Class 6

A Street Accident

The accident that is generally taken place on the street is called a road accident. It is taken place by buses, trucks, rickshaws, baby-taxies, etc. It is increasing day by day. Thousands of people die every year due to a street accident. Ahsan was a student of class nine. One day he was coming from school. He has to cross a busy road. At that moment, a bus was coming at a full speed. He thought that he would be able to cross the road but unfortunately, he failed. The driver could not stop the bus. The bus ran over shaping and at last, he died on the spot. The reckless driving of the drivers is the main cause of it. The unconsciousness of the people is also responsible for increasing street accident. Most of the drivers are not willing to obey traffic rules. As a result, the street accident is caused every day. This problem should be solved by taking the necessary steps. Traffic rules should be imposed strictly. Passers-by and drivers should be aware. Radio and television can play a vital role in this regard.

 

Aim in life

My aim in life is to become a teacher. There is no doubt that education is the most important factor in the proper mental development of a person. Without proper education, a man cannot developmentally and psychologically in the proper way. It is the teacher who plays the most vital role in ensuring proper education for a person. To fulfill my dreams of becoming a teacher, I will study very hard. Then after finishing my master’s degree, I will have to complete the Bachelor of Education (B. Ed.) and Masters of Education (M. Ed.) degrees. I am aware that having required educational qualification is not enough for becoming a good teacher. One has to have certain qualities for being a good teacher. The essential qualities of a teacher are patience, endurance good moral character, compassion towards students, a proper understanding of different situations, good pronunciation, ability to give speeches, leadership abilities, and the abilities to instill a love for knowledge in his pupils. Hence I will try my best to acquire those qualities. I am certain that it is not an easy task. So, I will try my best to attain those prerequisites. As I am fully determined in my aim, I am confident that I will be able to become a good Teacher.

 

A Picnic Enjoyed

The picnic is a source of pleasure and enjoyment. The hours spent in a picnic are always exciting and thrilling. Last month I along with some of my friends had a picnic at Sixty Dome Mosque, a place of historical interest. On the fixed day, we hired a minibus to go to the picnic spot. We took all the necessary foodstuff and utensils with us. We started for the place at 8 a.m. finishing our breakfast. We reached Bagerhat at 10.30 a.m. after visiting the nearby area, we sat down to give our food. We ate to our heart’s content. Our artists amused us with their music. Then we went to Khan Jahan Ali’s Tomb Complex. Thing tickets, we entered the main area. We visited all the historical relics and saw famous things. We also visited the palace of Ghora Dighi. One of our friends took several snaps of the important sights. We also played cricket there for about 30 minutes. We returned home just after the evening prayer. It was really an enjoyable picnic.

Facebook Text Delights – List of words and animations

Cracking new ways of linking, connecting and sharing in meaningful ways has always been Facebook’s top mission. The giant social network has been experimenting with different ways to make the World more open and connected, and Facebook Text Delights is one of them.

Facebook Delights are a new form of sharing and activating diverse communities around emotions and values. By tapping into very normal and natural behavior, Facebook Delights take regular text and converts words and phrases into wonderful animations to share with friends and family to express intentions and emotions.

What is Facebook Text Delights

Facebook Text Delights is a collection of special words and phrases. So, when a Facebook user types one of those special words/phrase in their updates/comments, the text color changes. When a recipient clicks on this colorized word, animations trigger on screen. Balloons, hearts, stars, claps, emojis, etc. are few examples.

Basically, Facebook Text Delights give a feeling of celebration to the Facebook Users.

Enable & use Facebook Text Delight Animations

Enabling Facebook Delights is very easy, all you need ‘TYPE’ the correct word/phrase. Let’s list down all the special words which a part of the Facebook Text Delights feature; you can test these words by simply using them in your comments on Facebook.

  • A Flying Star activated by – “you’re the bestFacebook text delights
  • Colorful Confetti activated by – “best wishesFacebook text delights
  • Celebration Balloons activated by “congrats” OR “congratulationsFacebook text delights
  • Hearts activated by “xo” OR “xoxo” OR “xoxoxoFacebook text delights
  • Thumbs Up activated by “you got this” OR “you’ve got this” OR “you can do itFacebook text delights
  • Flowers activated by “wonderful timeFacebook text delights

Facebook Text Delights For Other Languages

Facebook Text Delights also covers special words from other languages. For instance, the following are a few Hindi language Facebook text delights:

Facebook text delights

So, to try them you can simply type the above mentioned English words/phrases translated into your own or desired language.

Facebook Delights For “Life Events”

Facebook has also updated animations associated with reactions to “life events,” like engagements and weddings. When Facebook users add a reaction to a “life event,” the reaction will come alongside animated reactions that fill the update.

Popular Facebook Delights That No Longer Work

Facebook keeps adding new words to text delights feature, and few gain a lot of popularity. Yet, once very popular these are some of the texts delights that no longer work.

  • rad
  • radness
  • bff
  • bffs
  • lmao
  • thank you so much
  • happy earth day
  • happy Mother’s Day

Facebook is surely spicing up the news feed with these colorful animations. Well, if you come across any new special word, do let us know we will add that to this list.

শেখ হাসিনার ২৭টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও পদক লাভ

পরিবেশবিষয়ক সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক পুরষ্কার ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ লাভের একদিন পর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ২৭টি পুরস্কার ও পদক অর্জন করেছেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক সর্বোচ্চ পুরষ্কার ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ও তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘ ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার’ লাভ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৫ সালে জাতিসংঘের ৭০তম অধিবেশনে তাঁর হাতে এই পুরস্কার তুলে দেয়া হয়েছে।
নোবেল পুরস্কার যে ছয়টি বিষয়ে দেয়া হয়, সেখানে পরিবেশ নেই। তবে জাতিসংঘের পরিবেশ পুরস্কার ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ আখ্যা পেয়ে থাকে পরিবেশের নোবেল হিসেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বছর পরিবেশ বিষয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেই পুরস্কার পেয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ পর্যন্ত যতগুলো পুরস্কার পেয়েছেন তার বিবরণ দিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন।
এর আগে এই বছর শেখ হাসিনা রাজনীতিতে নারী পুরুষের বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনের জন্য ডব্লিউআইপি (ওম্যান ইন পার্লামেন্ট) গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। ২৫ মার্চ ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় তাঁকে এই পুরস্কার দেয়া হয় ।
২০১৪ সালে নারী ও শিশু শিক্ষা উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য ইউনেস্কো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘শান্তিবৃক্ষ পদক’ পুরস্কারে ভূষিত করে। খাদ্য উত্পাদন ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটি প্রধানমন্ত্রীকে এই সম্মাননা সার্টিফিকেট প্রদান করে।
২০১৩ সালে খাদ্য নিরাপত্তা এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচনে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘের ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর সাউথ-সাউথ কো-অপারেশন, ‘একটি বাড়ি ও একটি খামার প্রকল্প’ ভারতের নয়াদিল্লীতে অনুষ্ঠিত তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় সাউথ এশিয়া ও এশিয়া প্যাসিফিক ‘মান্থন এওয়ার্ড’ এবং জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) দারিদ্র্যতা, অপুষ্টি দূর করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করায় ‘ডিপ্লোমা এওয়ার্ড’ পদকে ভূষিত করে শেখ হাসিনাকে।
এর আগে ২০১২ সালে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিশেষ অবদানের জন্য আইএনইএসসিও ১৬ জুন প্রধানমন্ত্রীকে কালচারাল ডাইভারসিটি পদকে ভূষিত করে।
২০১১সালের ২৬ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের হাউস অব কমন্সের স্পিকার জন ব্রেক্রো এমপি প্রধানমন্ত্রীকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দূরদর্শী নেতৃত্ব, সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা, আঞ্চলিক শান্তি ও জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সচেতনতা বৃদ্ধিতে অনবদ্য অবদানের জন্য গ্লোবাল ডাইভারসিটি এ্যাওয়ার্ড প্রদান করেন।
এ ছাড়াও একই বছর সাউথ সাউথ এ্যাওয়ার্ড, স্বাস্থ্যখাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে নারী ও শিশু মৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) সাউথ সাউথ নিউজ এবং জাতিসংঘের আফ্রিকা সংক্রান্ত অর্থনৈতিক কমিশন যৌথভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাউথ সাউথ এ্যাওয়ার্ড-২০১১: ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট হেলথ এই পুরস্কারে ভূষিত করে ।
শিশুমৃত্যু হ্রাস সংক্রান্ত এমডিজি-৪ অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘ ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল এ্যাওয়ার্ড প্রদান করে।
একই বছরের ২৩ নভেম্বর আন্তর্জাতিক উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য এসটি. পিটার্সবার্গ ইউনিভার্সিটি প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করে। ১২ জানুয়ারি বিশ্বখ্যাত ‘ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পদক-২০০৯’-এ ভূষিত হন প্রধানমন্ত্রী।
২০০৫ সালের জুন মাসে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শান্তির পক্ষে অবদান রাখার জন্য শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অব রাশিয়া।
২০০০ সালে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাকন ওমেনস কলেজ ‘পার্ল এস বাক পদক’ প্রদান করে। একই বছর ৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাসেলসের ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় ডক্টর অনারিয়াস কসা এবং ৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের ‘ইউনিভার্সিটি অব বার্ডিগ্রেপোট’ বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নে অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে ‘ডক্টরর্স অব হিউম্যান লেটার্স’ প্রদান করে।
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ১৯৯৯ সালের ২০ অক্টোবর ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি এবং ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের স্বীকৃতিস্বরূপ এফএও কর্তৃক ‘সেরেস পদক’ লাভ করেন শেখ হাসিনা।
১৯৯৮ সালে নরওয়ের রাজধানী অসলোয় মহাত্মা গান্ধী ফাউন্ডেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এম কে গান্ধী ’ পুরস্কারে ভূষিত করে। একই বছরের এপ্রিলে নিখিল ভারত শান্তি পরিষদ শান্তি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে ‘মাদার তেরেসা পদক’ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদান রাখার জন্য ইউনেস্কো শেখ হাসিনাকে ‘ফেলিঙ্ হুফে বইনি’’ শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করে।
একই বছর ২৮ জানুয়ারী শান্তি নিকেতনের বিশ্বভারতী এক আড়ম্বরপূর্ণ বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ সম্মানমূচক ‘দেশিকোত্তম’ উপাধিতে ভূষিত করে।
১৯৯৭ সালে লায়ন্স ক্লাবসমূহের আন্তর্জাতিক এ্যাসোসিয়েশন কতৃক ‘রাষ্ট্রপ্রধান পদক’ প্রদান এবং রোটারী ইন্টারন্যাশনালের রোটারী ফাউন্ডেশন শেখ হাসিনাকে ‘পল হ্যারিস ফেলো’ নির্বাচন এবং ১৯৯৬-১৯৯৭ সালের সম্মাননা মেডেল প্রদান করে।
এ ছাড়াও নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি শান্তি, গণতন্ত্র ও উপমাহদেশের দেশগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্য স্থাপনে অনন্য ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে ‘নেতাজী মেমোরিয়াল পদক ১৯৯৭’ প্রদান করে। ২৫ অক্টোবর গ্রেট বৃটেনের ডান্ডি অ্যাবার্তে বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ‘ডক্টর অব লিবারেল আর্টস’ ডিগ্রি, ১৫ জুলাই জাপানের বিখ্যাত ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সম্মাণসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি এবং ৬ ফেব্রুয়ারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম বিদ্যাপীঠ বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ উপাধি প্রদান করে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এসব আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও পদক লাভকে জাতির জন্য গর্ব হিসেবে উল্লেখ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। তিনি বলেন, জাতিসংঘসহ বিশ্বের খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর দেয়া এ ধরনের পুরস্কার গোটা জাতির জন্য গর্বের বিষয়।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল এন্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআআইএসএস)-এর চেয়ারম্যান রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ বলেন, এই পুরস্কার ও স্বীকৃতি বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে। খবর বাসসের।